সে সুযোগ তো আর নেই। তুমি কোথায়, কোন দেশে আছো কে জানে?
আজ হয়েছে কী শুনো-অনেক দিন পর স্বর্নার খোজ নিতে গিয়ে উল্টো ঝামেলায় পড়েছি। ছেলেমানুষী সব কাজকারবার। আপনি এটা করলেন কেন? আপনি এটা করলেন না কেন? এটা কী ঠিক হয়েছে?এমন হাজারো প্রশ্ন। তুমি তো জানো কৈফিয়ত দেয়াটা একেবারেই পছন্দ নয় আমার। আমার জীবন যেভাবে ইচ্ছে এগিয়ে যাবে, তাতে কার কী? ভাল লাগেনা এইসব।
একটু পর অর্নিকে ফোন করে মনটা খুব, খুব খারাপ হয়ে গেলো। টেলিফোনের অপর প্রান্ত থেকে ওর গলা শুনেই বুঝে গেলাম - অসুস্থ। কথা বলতেই কষ্ট হচ্ছিল ওর! এতো প্রানবন্ত কেউ এভাবে চুপ হয়ে গেলে একেবারেই ভালো লাগেনা। সারাদিন নাকি বিছানাতেই শুয়ে আছে। সোজা হয়ে দাড়াতে পারছে না! তারপরও অর্নির অনুরোধ 'কাল একবার দেখা কর আমার সাথে। তোর তো ডে অফ, ইচ্ছে করলেই পারবি। অনেক কথা আছে। কতোদিন হলো তোকে দেখিনা। আসবি তো?'
-রাতে জানাবো বলে ফোন রেখে দিলাম।
স্বর্না আর অর্নি দুজনই আমার খুব ভালো বন্ধু। তাদের নিয়ে আরো কথা আরেক দিন বলবো।
ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আসছে আমার। বুঝেছো তো শনিবার, রেহাই নেই!রাত ১২ পর্যন্ত এভাবেই চলবে।
তোমার এসব ভেবে কাজ নেই। এখন গান শুনো। লোপামুদ্রার গান...
|

No comments:
Post a Comment